স্টাফ রিপোর্টার ॥
ভোলা সদরের ভেলুমিয়ায় পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মহিলা সহ ৩জনকে পিটিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। আহতদেরকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আহতদের সূত্রে জানা গেছে, ভেলুমিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামের আরবান খা বাড়ীর মৃত শাহজাহান খার ছেলে মাইনুদ্দিন খা এর সাথে জমি জমা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ একই বাড়ীর রশিদ খাঁ গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছিলো। গতকাল বৃহস্পতিবার রশিদ খাঁর ছেলে মিলন, জসিম, ঈমন মিলে বাড়ীর এজমালি পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরছিলো। মাইনুদ্দিন খা পুকুর থেকে মাছ সহ ওই জাল তুলে রশিদ খাকে কেনো এজমালি পুকুর থেকে মাছ ধরছিলো জিজ্ঞাসা করে। এসময় রশিদ খাঁর ছেলে মিলন, জসিম, ঈমন, স্ত্রী খালেদা বেগম, ভাই মতিন খা, মতিনের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাইনুদ্দিনকে এলোপাথারী মারধর করে। মাইনুদ্দিনকে বাচাতে তার মা পারুল বেগম (৫০) ও স্ত্রী ইয়াছমিন এগিয়ে আসলে রশিদ খা গংরা তাকেও ব্যাপক মারধর করে। পরে স্থানীয়রা এসে তাদেরকে গুরুত্বর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আহত মাইনুদ্দিনের ভাই কবির খাঁ বলেন, রশিদ খা গংদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিন যাবৎ জমিজাম নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। আমরা বাড়ীতে তাদের জন্য কোন গাছ-গাছরা রোপন করতে ও কাটতে পারিনা। রশিদ খাঁ আমাদের বাড়ীর এজমালি পুকুরের মাছ জোরপূর্বক ভোগ করে আসছে। তাদেরকে পুকুরের মাছ ধরা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে আমার ভাই মাইনুদ্দিনের পর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় তারা আমার মা পারুল বেগম ও ভাইর বউ ইয়াছমিনকে ব্যাপক মারধর করে। তারা আমাদেরকে বাড়ি থেকে উৎখাত করতে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রশিদ খাঁ গংদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কাউকে পাওয়া যায়নি।
ভেলুমিয়ায় পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র
করে মহিলাসহ ৩জনকে পিটিয়ে জখম
স্টাফ রিপোর্টার ॥
ভোলা সদরের ভেলুমিয়ায় পুকুরের মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে মহিলা সহ ৩জনকে পিটিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। আহতদেরকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আহতদের সূত্রে জানা গেছে, ভেলুমিয়া ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের চন্দ্রপ্রসাদ গ্রামের আরবান খা বাড়ীর মৃত শাহজাহান খার ছেলে মাইনুদ্দিন খা এর সাথে জমি জমা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ একই বাড়ীর রশিদ খাঁ গংদের সাথে বিরোধ চলে আসছিলো। গতকাল বৃহস্পতিবার রশিদ খাঁর ছেলে মিলন, জসিম, ঈমন মিলে বাড়ীর এজমালি পুকুরে জাল ফেলে মাছ ধরছিলো। মাইনুদ্দিন খা পুকুর থেকে মাছ সহ ওই জাল তুলে রশিদ খাকে কেনো এজমালি পুকুর থেকে মাছ ধরছিলো জিজ্ঞাসা করে। এসময় রশিদ খাঁর ছেলে মিলন, জসিম, ঈমন, স্ত্রী খালেদা বেগম, ভাই মতিন খা, মতিনের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাইনুদ্দিনকে এলোপাথারী মারধর করে। মাইনুদ্দিনকে বাচাতে তার মা পারুল বেগম (৫০) ও স্ত্রী ইয়াছমিন এগিয়ে আসলে রশিদ খা গংরা তাকেও ব্যাপক মারধর করে। পরে স্থানীয়রা এসে তাদেরকে গুরুত্বর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
আহত মাইনুদ্দিনের ভাই কবির খাঁ বলেন, রশিদ খা গংদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিন যাবৎ জমিজাম নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। আমরা বাড়ীতে তাদের জন্য কোন গাছ-গাছরা রোপন করতে ও কাটতে পারিনা। রশিদ খাঁ আমাদের বাড়ীর এজমালি পুকুরের মাছ জোরপূর্বক ভোগ করে আসছে। তাদেরকে পুকুরের মাছ ধরা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে আমার ভাই মাইনুদ্দিনের পর অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় তারা আমার মা পারুল বেগম ও ভাইর বউ ইয়াছমিনকে ব্যাপক মারধর করে। তারা আমাদেরকে বাড়ি থেকে উৎখাত করতে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবী করছি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রশিদ খাঁ গংদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কাউকে পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪:১১:৪১ ৩৮১ বার পঠিত