স্টাফ রিপোর্টার ॥
ঔষধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ এবং নকল ভেজাল মেয়াদ উত্তীর্ণ ফিজিশিয়ান স্যা¤পল ও অ্যান্টিবায়োটিকের যৌক্তিক ব্যবহার করনে বোরহানউদ্দিন উপজেলায় সোমবার সকালে ভোলার ঔষধ প্রশাসনের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে। প্রথমে অতিথিদেরক ফুল দিয়ে শুবেচ্ছা জানান।
সভায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ নাজমুল হাসান, সহকারী পরিচালক ঔষধ প্রশাসন ভোলা, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ ফখরুল আলম চৌধুরী, সভাপতি বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস সমিতি, ভোলা জেলা, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ মনছুর আলম, বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির সভাপতি, ভোলা সদর উপজেলা, আরো উপস্থিত ছিলেন ফজলে হাদি বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির, সিনিয়র সহসভাপতি, ভোলা সদর উপজেলা, মোঃআবুতাহের সদস্য সচিব ভোলা সদর উপজেলা, সঞ্চালনা করেন আকবর হোসেন, সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ আজম বাকলাই, বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির সভাপতি, বোরহানউদ্দিন উপজেলা, মোঃরিয়াজ প্রমূখ। মতবিনিময়কালে মোঃ নাজমুল হাসান, সহকারী পরিচালক ঔষধ প্রশাসন ভোলা,
ঔষধ ও কসমেটিক্স আইন- ২০২৩ এই আইনের ৩৩ টি ধারা আছে এদের মধ্যে নয়টি ধারা আমলযোগ্য এবং জামিন যোগ্য। বাকি ধারা জামিনযোগ্য এবং ও আমলযোগ্য। এই আইনে নকল ভেজাল ঔষধ বিক্রয় করলে ১৪ বছর কারাদ- , লাইসেন্সবিহীন ওষুধের দোকান পরিচালনা করলে পাঁচ বছর কারাদ- ও ৫ লক্ষ টাকা অর্থদ- বা উভয় দ-, বিধান দেখে তৈরি করা হয়েছে। ১৯৪০ ও ১৯৮২ সালের ওষুধ আইন রোহিত ক্রমে নতুন আইন ঔষধ ও কসমেটিকস আইন ২০২৩ গত ১৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে গেজেট আকারে প্রকাশ হয়েছে।
আপনারা যদি সঠিক ভাবে মানসম্মত ঔষধ বিক্রি করেন তাহলে আপনাদের ভালো কাজের সাথে আমি আপনাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবো। আর সঠিক ভাবে ব্যবসা করবেন। দেখবেন ভালো থাকবেন আর ঔষধ ব্যবসা করতে হলে সবাইকে ঔষধ প্রশাসনের আইন মেনে চলতে হবে। ফার্মেসিতে ফার্মাসিস্ট করা লোক ও বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে। নকল ও ভেজাল ঔষধ কেনা বেচা থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশ সময়: ০:৪৮:৫৮ ১০৪ বার পঠিত
