
স্টাফ রিপোর্টার ॥
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মহানজপট্রি জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালিটি বের হয়। এর আগে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা খন্ডখন্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকে।
পরে কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে র্যালিটি বের হয়ে বাংলাস্কুল মোড় ঘুরে উকিলপাড়া হয়ে ভোলা সদর হাসপাতালের প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
পরে ভোলায় ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আঙিনায় পড়ে থাকা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মাসুদ ও সদস্য সচিব মুনতাসীর আলম রবিন চৌধুরীর নেতৃত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউর রহমান কিরন, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াকুব শাহ জুয়েল, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন মনির, ওমর ফারুক, মীর মোস্তাফিজুর রহমান রনি, আশ্রাফ উদ্দিন বাপ্পি, আশ্রাফুল আলম ফিরোজ, হারুন অর রশিদ সুমনসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মাসুদ বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল সৃষ্টি হয়েছে সামাজিক কার্যক্রম করার জন্য, সমাজ ও মানুষকে সহযোগিতা করার জন্য। দেশ নায়ক তারেক রহমান তার চিন্তাভাবনা থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদেরকে জনগণের পাশে থাকার জন্য নির্দেশ দেন এবং এই কর্মসূচি দিয়েছেন। রাজনীতি শুধু রাজনীতির ভেতর সীমাবদ্ধ থাকবে না। রাজনীতি জনগণের জন্য, জনগণের পাশে দাঁড়ানো। আজকে এই হাসপাতালের আঙিনা আমরা পরিষ্কার করতে এসেছি স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি হিসেবে। আমরা প্রকৃত অর্থেই এই হাসপাতালের আঙ্গিনা পরিচ্ছন্ন করার জন্য এসেছি। সামনের দিকে পর্যায়ক্রমে আমরা এই সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করবো ইনশাল্লাহ। আমরা জনগণের পাশে থাকব। সবার ধ্যান-ধারণা পরিবর্তন করার জন্য রাজনীতির নেতাকর্মীদেরকে মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। সেই জন্যই আমাদের এই কর্মসূচি।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শেখ সুফিয়ান রুস্তম বলেন, আমরা স্বেচ্ছাসেবক দলের এই কর্মসূচি কে সাধুবাদ জানাই। চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অর্ধেক রোগ ব্যাধি রোধ করজোতির চাওয়া পূরণ ছাড়া বাংলাদেশে
নির্বাচন করতে দেয়া হবে না
আজকের ভোলা রিপোর্ট ॥
আগামী নির্বাচনের আগে প্রত্যেকটা শহীদের রক্তের হিসাব গুনে গুনে দিতে হবে। বিএনপি’র জন্য সবচেয়ে বড় দেয়াল হচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বিএনপি ক্ষমতায় আসতে হলে এনসিপি’র মুখোমুখি হতে হবে। এনসিপিকে মোকাবেলা করে সামনে আগানোর মতো ক্ষমতা বিএনপি’র নেই। কারণ তারা চাঁদাবাজি লুটতরাজের স্বর্গরাজ্য পরিণত করেছে। ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট ও ২০২৪ এর ৫ই আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা। শেখ হাসিনা ছিলেন, শেখ মুজিবের চেয়ে বড় বেশি ফ্যাসিস্ট।
সোমবার (১৮ আগস্ট) জাতীয় যুব শক্তি ভোলা জেলার আয়োজনে নতুন বাংলাদেশের যুব ইশতেহার শীর্ষক আলোচনা সভায় জাতীয় যুব শক্তির সিনিয়র সংগঠক ইয়াসিন আরাফাত প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জাতীয় যুব শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক শাহাদাত খন্দকার মঞ্জুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় নাগরিক পার্টির ভোলা জেলার যুগ্ম-আহ্বায়ক মাকসুদুর রহমান, আলামিন, চরফ্যাশন উপজেলা নারী সংগঠক এডভোকেট হুমায়রা, নারী সংগঠক লাভলী সুলতানা, সদর উপজেলা প্রতিনিধি আনোয়ার হোসেন, মনপুরা উপজেলা প্রতিনিধি মেহেদী হাসান, চরফ্যাশন উপজেলা প্রতিনিধি নুরুল্লাহ আরিফ ও মনপুরা উপজেলা প্রতিনিধি মুহিবুল্লাহ মুন্না।
ত পারেন এটা আমরা সবাই জানি। আমরা স্বেচ্ছাসেবক দলের এই সকল কর্মকান্ডের জন্য ধন্যবাদ জানাই।
বাংলাদেশ সময়: ০:০৫:৪৫ ১৯৪ বার পঠিত