
স্টাফ রিপোর্টার ॥
ভোলার চরসামাইয়া ইউনিয়নে অবস্থিত ২২নং টবগী চর ছিফলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসরুমের সিলিং ফ্যান রাতের আধারে খুলে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনার পরই এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা যায়, নৈশ প্রহরী থাকা সত্ত্বেও গত মাসের ২৭ তারিখ বিকাল ৫টায় প্রতিদিনের মতো ক্লাস রুম বন্ধ করে বাসায় চলে যায়, সকল শিক্ষক শিক্ষিকা। এরপর পরদিন ২৮ তারিখ সকালে ৮.৩০ মিনিটে বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষিকা প্রবেশ করার সাথে সাথে অফিস সহকারী জানায় বিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় তলার ক্লাস রুম থেকে মোট ১০টি সিলিং ফ্যান চুরি হয়ে গেছে। এমন সংবাদে বিস্মিত হয়ে পরেন শিক্ষক শিক্ষিকা।
তাহলে কি নৈশ প্রহরী আনোয়ারের দায়িত্ব অবহেলার কারণেই বিদ্যালয়ের সিলিং ফ্যান গুলো চুরি হয়েছে। চলুন শুনে আসি ফ্যান চুরির ঘটনায় নৈশ প্রহরী আনোয়ার কি বলে….
পরবর্তীতে ফ্যান চুরির ঘটনায় স্থানীয় লোকজন গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও উর্ধতন কর্মকর্তাদের জানিয়ে ভোলা সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শেলিনা বেগম।
এমন ঘটনায় স্থানীয় লোকজনদের মাঝে আলোচনা সমালোচনা ঝর বইছে, তারা বলছেন বিদ্যালয়ের নিরাপত্তার সার্থে নৈশ প্রহরী নিয়োগ দেওয়ার পরও কেনো চুরির ঘটনা ঘটে। অনেকেই বলছেন রাতের বেলা বিদ্যালয়ে নৈশ প্রহরী আনোয়ার অনুপস্থিত থাকেন। যার কারণে ফ্যান চুরির মতো ঘটনা ঘটে। এর আগেও একাধিক বার বিদ্যালয়ের পানির পা¤প ও ফ্যান চুরি হয়েছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ২:২৬:২২ ৬৬ বার পঠিত