ভোলার কবি মোজাম্মেল হক যেন ভুলে না যাই

প্রচ্ছদ » সাহিত্য ও সংস্কৃতি » ভোলার কবি মোজাম্মেল হক যেন ভুলে না যাই
শনিবার, ৭ আগস্ট ২০২১



: মুহাম্মদ শওকাত হোসেন :

পহেলা আগস্ট ছিল ছিল ভোলার কবি মোজাম্মেল হক যিনি ‘জাতীয় মঙ্গলের কবি’ হিসেবে সমধিক পরিচিত তাঁর ৪৫তম মৃত্যুবার্ষিকী। মোবাইল সংস্কৃতির বিকাশ এবং বই পড়ার অভ্যাস কমে যাওয়ার ফলে এখনকার প্রজন্ম ভোলার এই মহান কৃতি সন্তানের কথা ভুলতে বসেছে। তাদের উদ্দেশ্যে এবং বর্তমান প্রজন্মকে জানানোর জন্যই এই লেখা। ১৮৮৩ সালে মতান্তরে ১৮৮৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তিনি তৎকালীন ভোলা মহাকুমা সদরের তিন মাইল উত্তরে বাপ্তা গ্রামে মাতুলালয় পরান তালুকদার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আব্দুল করিম। নিঃসন্তান মামা মোজাফফর হোসেন তালুকদার ওরফে মজু তালুকদারের অপত্য¯েœহে তিনি বেড়ে ওঠেন। সেই কৈশোরকালেই ভোলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তথা গাঢ় সবুজে ঘেরা বাগান, সারি সারি সুপারি গাছ, সোনালী ধানের ক্ষেত তাকে কাব্যিক মোহে আচ্ছন্ন করেছিল। তখন থেকেই তার ছন্দে ছন্দে কবিতা লেখা শুরু। সমবয়সি কিশোরদের নিয়ে তিনি তখনই সামাজিক সংগঠন তৈরি করে সমাজ উন্নয়নের চেষ্টা করেছেন। পরান তালুকদার বাড়ির মক্তবে প্রাথমিক পড়াশোনা করে তিনি ভোলার স্কুলে কিছুদিন লেখাপড়া করেন। তাকে উচ্চ শিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষে তার মামা তাদেরই আত্মীয় ভোলার আরেক কৃতি সন্তান লুৎফুর রহমান বিএ এর সহযোগিতায় কলকাতায় পাঠিয়ে দেন। সেখানে তিনি মিত্র ইন্সটিটিউশন থেকে প্রবেশিকা পাস করেন। পরে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে আইএ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএ ও এলএলবি পাস করেন। তিনি ছিলেন ভোলা মহাকুমার তৃতীয় মুসলিম গ্রাজুয়েট।
তৎকালীন বৃহত্তর বাংলার রাজধানী কলকাতার সাহিত্য-সাংস্কৃতিক পরিবেশে এসে তিনি তাঁর কাব্য প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে সক্ষম হন। এই সময় তিনি প্রখ্যাত মুসলিম বুদ্ধিজীবী ইসলামী ব্যক্তিত্ব মৌলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদীর সং¯পর্শে আসেন এবং তার আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলার অবহেলিত মুসলিম সম্প্রদায়ের উন্নয়ন-অগ্রগতির লক্ষে লেখালেখি শুরু করেন। সেই সময়ের ‘সোলতান’, ‘দি মুসলমান’, ‘সওগাত’, ‘মোহাম্মদী’সহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তাঁর লেখা কবিতা ও প্রবন্ধ সমূহ প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯০৯ সালে তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ‘জাতীয় মঙ্গল’ প্রকাশিত হলে কলকাতা কেন্দ্রিক বাংলা সাহিত্যে অঙ্গনে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ডক্টর আশুতোষ মুখোপাধ্যায় সহ তখনকার সব শ্রেষ্ঠ কবি সাহিত্যিকগণ ‘জাতীয় মঙ্গল’ কাব্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ফলে বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে তার নাম ও যশ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে ।ওই সময় বাংলা সাহিত্য অঙ্গনে আরেকজন কবি মোজাম্মেল হক সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাই এ দুজনের মধ্যে আলাদা করার জন্য একজনকে “শান্তিপুরের কবি মোজাম্মেল হক’ বলা হতো। তাঁর একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ছিল ‘জাতীয় ফোয়ারা’, তাই তাকে জাতীয় ফোয়ারা’র কবি মোজাম্মেল হক বলা হতো। অন্যদিকে আমাদের কবি মোহাম্মদ মোজাম্মেল হককে ‘ভোলার কবি মোজাম্মেল হক’ এবং এবং তার অমর সৃষ্টি জাতীয় মঙ্গল কাব্যের জন্য তাকে ‘জাতীয় মঙ্গলের কবি মোজাম্মেল হক’ বলা হতো ।এভাবেই বাংলা সাহিত্যের সেই সময়ের দুইজন বিখ্যাত মোজাম্মেল হককে আলাদা করা হতো। পরবর্তীকালে তিনি ‘মানব মঙ্গল’, ‘সমাজ মঙ্গল’, ‘উত্থান সংগীত’সহ আরও কয়েকটি কাব্য গ্রন্থ প্রকাশ করে যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করেন।

---

ভোলার কবি মোজাম্মেল হক ছিলেন একাধারে কবি, সাহিত্য সংগঠক, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক। তিনি তার ব্যক্তিগত ব্যবহার ও যোগ্যতা দিয়ে তখনকার সময়ের মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের মধ্যে একটি আলাদা ইমেজ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তখনকার সময়ে কলকাতাকেন্দ্রিক কবি-সাহিত্যিকদের একমাত্র সংগঠন ছিল বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ। তিনি সহ মাত্র হাতে গোনা ৫/৭ জন মুসলিম কবি সাহিত্যিক ছিল ওই পরিষদের সদস্য। এক কথায় মুসলিম কবি সাহিত্যিকরা ওই সাহিত্য সংস্থার হিসেবের মধ্যেই ছিল না। এই অবস্থা তার মনকে দারুণভাবে ব্যতীত করেছিল। সব দিক থেকে পিছিয়ে পড়া মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের কে সুসংগঠিত করার জন্য তিনি দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হন। তিনি এবং ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ব্যাপক পরিশ্রম করে সকল মুসলিম কবি সাহিত্যিকদেরকে একত্রিত করে একটি সংগঠনের মধ্যে আবদ্ধ করার জন্য মাঠে নেমে পড়েন। এরই ফলশ্রুতিতে গড়ে ওঠে কলকাতাকেন্দ্রিক মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের প্রথম সংগঠন ‘বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি’। এর প্রতিষ্ঠাকালে ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এর সাধারণ সম্পাদক এবং ভোলার কবি মোজাম্মেল হক যুগ্ম স¤পাদক নির্বাচিত হন পরবর্তীতে ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বসিরহাটে ওকালতি শুরু করলে কবি মোজাম্মেল হক সমিতির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ সংস্থার পক্ষ থেকে প্রকাশিত হয়েছিল বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি পত্রিকা। পত্রিকার প্রথম যুগ্ম সম্পাদক পরে সম্পাদক দায়িত্ব পালন করেছেন ভোলার কবি মোজাম্মেল হক।
প্রকাশ: বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি পত্রিকায় আমাদের জাতীয় কবি, বিদ্রোহী কবি, বাংলা সাহিত্যের অমর প্রতিভা কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কবিতা ‘মুক্তি’ ও গল্প ‘হেনা’ ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত  হয়েছিল। শুধু তাই নয় দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সৈনিক হাবিলদার কাজী নজরুল ইসলামকে তিনি করাচির সেনা ব্যারাক ছেড়ে কলকাতায় আসার জন্য অনুপ্রাণিত ও আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কাজী নজরুল ইসলাম তার আমন্ত্রণে কলকাতায় আসলে তাকে তিনি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির অফিসে আরও কয়েকজনের সঙ্গে থাকার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান ছিল অবিস্মরনীয়। কবি মোজাম্মেল হকের প্রতিষ্টিত প্রকাশনা সংস্থা ‘দি অরিয়েন্টাল প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন্স লিঃ’ থেকে কাজী নজরুল ইসলামের ‘ব্যথার দান’, ‘ঝিঙেফুল’সহ বেশকিছু কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল। এছাড়াও তার উদ্যোগে এ প্রকাশনা সংস্থা থেকে তৎকালীন
প্রখ্যাত সব মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের বহু গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন।
কবি মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকদের সঠিকভাবে বুঝতে হলে আমাদেরকে সেই সময়টাকে উপলব্ধি করতে হবে। ব্রিটিশ বেনিয়াদের দু’শ বছরের নির্যাতন নিপিরণের প্রধান শিকার হয়েছিল বিশেষত পূর্ব বাংলার মুসলিম সম্প্রদায়। তাদের না ছিল শিক্ষাদীক্ষা, না ছিল সয়সম্পত্তি তথা অর্থনৈতিক ক্ষমতা, না ছিল রাজনৈতিক শক্তি, না ছিল সামাজিক কর্তৃত্ব। এক কথায় তাদের অবস্থা ছিল জড় পদার্থের মতো। হত-দরিদ্র কৃষক, জেলে, দিনমজুর হিসেবে তাদের অবস্থান ছিল সমাজের সর্বনি¤œ স্তরে। এমনি এক কঠিন পরিস্থিতিতে এই পিছিয়ে পড়া নির্যাতিত অনগ্রসর শ্রেণীকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য কবি মোজাম্মেল হকের মত ব্যক্তিরা নিরলস চেষ্টা করেছেন। এই জাতিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য তারা জাগরনের কবিতা লিখেছেন। তাইতো তিনি লিখেছেন–
‘কর্মভূমি কর্মের খেলা
এবার তোরা খেল রে,
বারেক আঁখি মেল রে।’
অথবা
‘আর কবে তুমি উঠিবে ভাই,
সকলে উঠেছে সকলে জাগিয়ে,
জাগিবার কি তব বাসনা নাই?
কবে তুমি উঠিবে ভাই।’
এভাবে ঘুমন্ত জাতিকে ঘুম ভাঙানোর জন্য কবিতা লিখে চেষ্টা করেছেন। আবার পিছিয়ে পড়া মুসলিম কবি সাহিত্যিকদেরকে অনুপ্রাণিত করার জন্য তাদের লেখা বই পুস্তক গ্রন্থসমূহ ছাপানোর জন্য তিনি প্রকাশক হয়েছেন। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘দি অরেন্টাল প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশার্স।’ দুই বাংলার মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের সমন্বয়ে কলকাতায়, চট্টগ্রামে, ঢাকায় মুসলিম সাহিত্য সম্মেলনের আয়োজন করেছেন। কবি সাহিত্যিকদের লেখা প্রকাশ করার জন্য সম্পাদনা করেছেন ‘বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতি পত্রিকা’। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মতো অনেক কবি সাহিত্যিককে উদ্বুদ্ধ করেছেন লেখার জন্য, সাহিত্য সৃষ্টির জন্য। একই সঙ্গে কলকাতায় ছাত্র থাকাকালীন নিজ এলাকা পরাণগঞ্জে ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠা করেছেন ভোলার অন্যতম প্রাচীনতম স্কুল পরানগঞ্জ হাই স্কুল। শুধু তাই নয় এই নিরক্ষর জনগণের অক্ষর জ্ঞান ও শিক্ষাদানের জন্য তিনি ভোলায় দশটিরও বেশি স্কুল-মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠায় প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন। স্বজাতিকে উন্নয়ন অগ্রগতির পথে উজ্জীবিত করার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ঘনিষ্ঠ সহকর্মী হিসেবে কাজ করেছেন। তার রাজনৈতিক দল কৃষক প্রজা পার্টির মনোনয়নে ১৯৩৭ সালে বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত যোগ্যতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। পরিষদে তিনি কৃষক প্রজা পার্টির চিফ হুইপ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বাকেরগঞ্জ জেলা বোর্ড, জেলা শিক্ষা বোর্ড, প্রাইমারি এডুকেশন কমিটিসহ বিভিন্ন কমিটি ও সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত থেকে জাতিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের সঙ্গে মিলে উপমহাদেশের মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনে সম্পৃক্ত ছিলেন। কৃষক প্রজা দেশের স্বার্থে জমিদারি উচ্ছেদ ও প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়ন এবং সুদখোর মহাজনদের হাত থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষার জন্য আইন প্রণয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৪৭সালে উপমহাদেশের মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র পাকিস্তান আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। সিলেটে রেফারেন্ডামেও অংশগ্রহণ করেছিলেন।
তবে একটা সময়ে অর্থাৎ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি অনেকটা স্থবির হয়ে গিয়েছিলেন। ঢাকায় তার নিজের বাড়ি থাকা সত্ত্বেও কলকাতা থেকে তিনি ভোলা এসে ‘হালিমা মঞ্জিলে’ নিজেকে আবদ্ধ রেখেছেন। বয়োবৃদ্ধ অবস্থায় তিনি তাঁর সুযোগ্য পুত্র মোকাম্মেল হক যখন সিলেটের ডিসি সেখানে বেড়াতে গিয়ে সেখানেও একটি কলেজ প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। ভোলার গ্রামেগঞ্জে বিভিন্ন স্থানে ওয়াজ মাহফিল কিংবা সভা-সমিতি হলে তিনি প্রধান অতিথি অথবা সভাপতি হয়ে মানুষকে কর্মের পথে উন্নয়নের পথে উদ্বুদ্ধ করার জন্য উপদেশ দিতেন। এ সময়টায় মূলত এ ধরনের কাজের মধ্যেই তিনি বেশিরভাগ যুক্ত ছিলেন।
কবি মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চলনে-বলনে ছতে-ছিফাতে একজন সুন্নতের পাবন্দি আদর্শ মুসলিম ছিলেন। তিনি রাসূলের সুন্নাত হিসেবে নিজের দাড়িতে খুর লাগান নি। এলএলবি পাস  করেও বারে গিয়ে বিচারককে ‘মি লর্ড’ (আমার প্রভু) বলতে হবে জেনে ওকালতি পেশায় যুক্ত হন নি। তিনি আল্লাহর সার্বভৌমত্ব এবং ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায় বিশ্বাসী ছিলেন। ১৯৭৬ সালের পহেলা আগস্ট ৯৩ বছর বয়সে এ মহান ব্যক্তি ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। হেলিকপ্টারে তার কফিন ভোলায়া আনা হলে শত সহ¯্র মানুষের ভিড় হয়েছিল। হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে বিশাল জানাযায়ন্তে তাকে গ্রামের বাড়ি জন্মস্থান পরান তালুকদার বাড়ির মসজিদের কাছে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ০:৩৯:৪৫   ২৭৮১ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

সাহিত্য ও সংস্কৃতি’র আরও খবর


দিলরূবা জ্যাসমিনের উপন্যাস “তবুও ছুঁয়ে যায়”- এর মোড়ক উন্মোচন
আজকের ভোলা প্রতিনিধি কবি নুরুল আমিনের কাব্যগ্রন্থ ‘ধান শালিকের কাব্যমালা’ প্রকাশ
দৌলতখানের কৃতি সন্তান অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী কবি হায়াত মাহমুদ অসুস্থ ॥ সকলের দোয়া প্রার্থী
ভোলায় বর্নাঢ্য আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল গণজাগরনের সাংস্কৃতিক উৎসব
ফিলিস্তিন মুক্তি সংগ্রামের সাহিত্য
কারার ঐ লৌহকপাট
উপমা না বুঝলে সাহিত্য বোঝা দায়
ভোলার দুই দিনব্যাপী সাহিত্য মেলার শুরু
উপন্যাস : রীতি ও প্রকৃতি
সায়ীদ আবুবকরের কাব্যকৃতি



আর্কাইভ